সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শিক্ষা সপ্তাহ’র উদ্বোধন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে সম্প্রসারিত করে পরিকল্পিত নগরায়ন করা হবে: গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি কমলগঞ্জে শমশেরনগরে রেলপথ ঘেষে জমে উঠে অবৈধ পশুর হাট; দুর্ঘটনার আশঙ্কা নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি ডেঙ্গু ঠেকাতে সোমবার থেকে মাঠে নামছে ডিএনসিসি অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১৩ বাংলাদেশী দেশে ফিরেছেন শেষ হলো সাহিত্য একাডেমির ৭ দিনব্যাপী “বৈশাখী উৎসব।। সচিব খলিল আহমদকে বৈশাখী উৎসব সম্মাননা প্রদান সরাইলে উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বিএনপির প্রার্থী তপু লস্কর নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনায় সংঘর্ষে একজন নিহত ও আহত-৩।। আটক-৪ কমলগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই’র আইডি কার্ড বিতরণ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

২২ জুন কক্সবাজারে ভিটামিনের আওতায় আসছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭২ শিশু

২২ জুন কক্সবাজারে ভিটামিনের আওতায় আসছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭২ শিশু

সাকিব, সদর উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

আগামী ২২ জুন কক্সবাজার অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রথম রাউন্ড।এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।কক্সবাজার পৌরসভা ছাড়াও জেলার ৮ টি উপজেলার ২১৬ টি ওয়ার্ডে টিকা কর্মসূচি চলবে।এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকালে জেলা ইপিআই সেন্টারের কনফারেন্স হলে সাংবাদিক অবহিতকরণ সভা আয়োজন করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।এতে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর।জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম সবুজের সঞ্চালনায় এতে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য সিভিল সার্জন জানান, তাদের হিসেব অনুযায়ী জেলায় ৬-১১ মাস বয়সী ৫৫ হাজার ৮৪ জন শিশু রয়েছে। এদের ‘নীল রঙ’ এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৫৮৮ জন শিশুকে ‘লাল রঙ’ এর ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।কক্সবাজার জেলায় স্থায়ী ৯টি, অস্থায়ী ১৮৪০টি, ভ্রাম্যমান ২৭টি ও অতিরিক্ত ৭৫ টি টিকাদানকেন্দ্র রয়েছে।সব মিলিয়ে ১৯৫১টি কেন্দ্রে ২০৬ জন স্বাস্থ্য সহকারী কাজ করবে।এছাড়াও ২১১ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ৫৪০৭ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ২১৬ জন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োজিত রয়েছে।ডাঃ মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর জানান, গতবার প্রায় ৯৮ শতাংশ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এবার শতভাগ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুলের আওতায় আনা হবে।তিনি জানান, অন্ধত্বের হার কমানো ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে প্রতি বছর জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচি গ্রহণ করে।ভিটামিন ‘এ’ শিশুর রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।ভিটামিন এ ঘাটতি পূরণ করার মাধ্যমে শিশু মৃত্যুর হার ২৩ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব।৪ মাস আগে যারা ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়েছে এবং মারাত্মক অসুস্থ এমন কোন শিশুকে ক্যাপসুল দেওয়া হবে না।মারাত্মক অসুস্থ ছাড়া ৫ থেকে ৫৯ মাস বয়সী যে কোনো শিশু ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খেতে পারবে।খালি পেটে নয়, শিশুদের ভরপেটে ক্যাপসুল খাওয়ানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।সাংবাদিক অবহিতকরণ সভায়  সিভিল সার্জন অফিসের স্বাস্থ্য সমন্বয়ক ডাক্তার এসএম জামশেদুল হক উপস্থিত ছিলেন।সভায় মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা হয়।

ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com